অফিস ডেক্স।।
প্রাণিসম্পদ ও দুগ্ধ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রান্তিক খামারীদের নিয়ে প্রাণিসম্পদ উৎপাদনকারী দল গঠন শুরু হয়েছে। সমবায়ের ভিত্তিতে গঠিত এই প্রান্তিক দলে থাকবে ২০ থেকে ৪০ জন প্রান্তিক খামারী। যাদের একটি বড় অংশ আসবে নারীদের মধ্য থেকে নেয়া হবে। বৃহষ্পতিবার এ বিষয়ে দিনব্যাপী এক কর্মশালা খুলনা বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।খুলনা বিভাগের সকল জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার এবং উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসারদের নিয়ে যৌথভাবে এই কর্মশালার আয়োজন করে। এলডিডিপি প্রকল্প, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা(এফএও) সহযোগীতায় অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুবোল বোস মনি।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, মানুষের খাদ্যভাসে পরিবর্তন এসেছে। আমিষের চাহিদা দিনদিন বাড়ছে। ক্রমবর্ধমান এ চাহিদা পূরণে প্রান্তিক পর্যায়ে উৎপাদন বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই। তিনি দল গঠনের ক্ষেত্রে প্রকৃত খামারীদের অন্তর্ভূক্ত করার পরামর্শ প্রদান করেন।
খুলনা প্রাণিসম্পদ বিভাগের পরিচালক সুখেন্দু শেখর গায়েনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন এলডিডিপি এর প্রকল্প পরিচালক মোঃ আব্দুর রহিম। এলডিডিপি বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন প্রকল্পের প্রধান কারিগরী সমন্বয়ক মোঃ গোলাম রব্বানী। দল গঠন বিষয়ে উপস্থাপনা করেন এফএও-এর জাতীয় পরামর্শক খান শহীদুল হক। এছাড়া এফএও-এর টিম লিডার জুলিয়াস মুছেমি এলডিডিপি প্রকল্পে এফএও’র কারিগরী সহায়তা বিষয়ে উপস্থাপন করেন। স্বাগত জানান এফএও’র জাতীয় প্রাণিস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ একেএম মোস্তফা আনোয়ার প্রমুখ। ##